30/03/2024
মাদকদ্রব্য দিয়ে নিরীহ মানুষকে
ফাঁসানো হচ্ছে//উত্তর খানে তিন
দারোগার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু//
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের নির্দেশ//
স্টাফ রিপোর্টার:
সে এক অদ্ভুত ব্ল্যাকমেইল ও চাঁদাবাজির ঘটনা।
উত্তর খানে কতিপয় দারোগা পুলিশ এ ঘটনার সাথে জড়িত হয়ে এখন পুলিশ হেডকোয়াটার্স ও উপ পুলিশ কমিশনার উত্তরা ডিভিশনের নির্দেশে তদন্তের মুখোমুখি।
ডিএমপির উত্তরা ডিভিশনের একজন সৎ ও দায়িত্বশীল
এডিসি এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের নির্দেশে একজন চৌকসএসি চাঞ্চল্য কর এ ঘটনা তদন্ত শুরু করেছেন।
এবারের ঘটনার ভিকটিম ঢাকার উত্তরা এলাকায় কর্মরত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী মোঃ মানিক মিয়া ও তার পরিবার
দুর্বৃত্তরা তাদের ফাষাতে গিয়ে মাদক ব্যবসায়ী পুলিশের আশ্রয় নেয়। পুলিশ কোন নিয়ম ন্যায়-নীতির তোআক্কা
না করে মাদক ব্যবসায়ী সোর্সের মাধ্যমে সাংবাদিক
মো মানিক মিয়া ও তার পরিবারকে নাজেহাল করার চেষ্টা চালায় ।এতে তারা ব্যর্থ হয়।।
প্রথমে উত্তরখান থানার ওসি দারোগা পুলিশের এই ব্ল্যাকমেইলের ঘটনাটি বুঝতে পারেননি ।
পরে বুঝেছেন।
ঘটনাটি জানাজানি হয়ে গেলে উত্তরা এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়
সুধীমহল বলছেন যে পুলিশ সদস্যরা সরাসরি মাদক ব্যবসা ও মাদকচক্রের সাথে জড়িত তাদের পুলিশ সদস্য হিসেবে সম্বোধন না করাই বেস্ট।
কেননা পুলিশ একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান এ প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে যে দুর্বৃত্তরা চাঁদাবাজি ঘুষ হয়রানি নির্যাতন ও মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত এদের বিরুদ্ধে পুলিশ প্রশাসন তাদের কষ্টার্জিত সুনাম রক্ষার্থে কঠোর আইনানক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন ।
এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত ব্যক্তি উত্তরখান থানার ডিপার্টমেন্টাল দারোগা সামাদ।
সে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে বর্তমানে উত্তর খানে বহুতল বিশিষ্ট বাড়ি নির্মাণ করছে ।
অভিযোগ পাওয়া গেছে মাদক ব্যবসায়ই এ দারোগার এখন প্রধান আয়ের উৎস। তার বিরুদ্ধে ঘুষ দুর্নীতির আরো অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী |এই দারোগা পূর্ব শত্রুতার যের হিসেবে সাংবাদিক মোঃ মানিক মিয়ার বাড়িতে মাদকদ্রব্য তলাশীর নামে বিপুলসংখ্যক পুলিশ নিয়ে তাকে ও তার পরিবারকে নাজাহাল করে
সাংবাদিক মোঃ মানিক মিয়ার অপরাধ তিনি মাদক ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে এলাকায় সোচ্চার এই কারণে মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের সহযোগী পুলিশ মাদক ব্যবসায়ী দের সাথে নিয়ে সাংবাদিক মো মানিক মিয়াকে নাজেহাল করার চেষ্টা চালায়। কিন্তু তার বাসায় কোন মাদক না পেয়ে সেখানে কিছু মাদক রেখে অপকর্ম করার চেষ্টা করে এ বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেলে ওই দারোগপুলিশ সামাদতাকেও তার গোটা পরিবারকে জোর করে থানায় নিয়ে যায়। মামলার কোন উপকরণ না থাকায় থানা পুলিশ তাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
এর আগে চানপাড়া কাজীবাড়ি এলাকায় এই দারোগা তার সহযোগী আরো দুই দারোগার ইন্দনে কতিপয় মাদক ব্যবসায়ীকে নিয়ে মানিক মিয়ার দেহতাল্লিশ চালায় তারা নিজেদের পুলিশের লোক পরিচয় দেয় পরে এলাকাবাসী জানতে পেরে ওই দুর্বৃত্তদের গণধোলাই দেয় এবং তাদের পকেট থেকে মাদকদ্রব্য উদ্ধার করে উত্তরখান থানায় এ নিয়ে মামলাও হয়।
বিষয়টি ভিন্ন খাতে রূপ দেয়ার জন্য ওইপুলিশ বিশাল নাটক সাজায়।
বর্তমানে দারক আর সামাদ ও তার সহযোগী আরো দুই দারোগা এখন তদন্তের মুখোমুখি। উর্দ্ধতন পুরস্কার কর্মকর্তারা বলছেন তদন্তে নির্দোষিক প্রমাণিত হলে তাদের চাকরি যাবে।