Umrah and Ziyarah Services BD

Umrah and Ziyarah Services BD We provide Ziyarah and Umrah Services BD from BD & Saudi Arabia with 100% commitment In sha Allah. Hotline 01600204003. May Allah bless us all.

Call and Book Umrah with us to get best to the point services during your ibadot.

যে কোন এয়ারলাইন্স এর টিকিটের তারিখ পরিবর্তন করতে যোগাযোগ করুন :বাড়ি ১৩, নবোদয় হাউসিং, মোহাম্মদপুর ,ঢাকা!মোবাইল নম্বর-...
04/03/2025

যে কোন এয়ারলাইন্স এর টিকিটের তারিখ পরিবর্তন করতে যোগাযোগ করুন :
বাড়ি ১৩, নবোদয় হাউসিং, মোহাম্মদপুর ,ঢাকা!
মোবাইল নম্বর-01600204003

01/03/2025
ইহরাম বিষয়ে শাস্ত্রীয় জ্ঞান------------১. হজ ও উমরা আদায়কারির জন্য ইহরামের নিয়ত না করে মীকাত অতিক্রম করা জায়েয নয়৷ য...
13/12/2024

ইহরাম বিষয়ে শাস্ত্রীয় জ্ঞান-
-----------
১. হজ ও উমরা আদায়কারির জন্য ইহরামের নিয়ত না করে মীকাত অতিক্রম করা জায়েয নয়৷ যদি কেউ ইহরাম না বেঁধে মীকাত অতিক্রম করে ভেতরে চলে আসে তার উচিত হবে মীকাতে ফিরে গিয়ে ইহরামের নিয়ত করা। এমতাবস্থায় তার ওপর ক্ষতিপূরণ হিসেবে ‘দম’ দেয়া ওয়াজিব হবে না। যদি সে মীকাতে ফিরে না গিয়ে যেখানে আছে সেখান থেকে ইহরামের নিয়ত করে, তাহলে তার হজ-উমরা হয়ে যাবে বটে তবে তার ওপর ‘দম' দেয়া ওয়াজিব হবে। কেননা সে অন্তরে হজ বা উমরা অথবা উভয়টার ইচ্ছা রেখেই মীকাত অতিক্রম করেছে। ইবন আব্বাস (রা) বলেন,
“কেউ যদি তার হজের কোন আমল ভুলে যায় বা ছেড়ে দেয় সে যেন পশু যবেহ করে।' (মুআত্তা মালেক- ১/৪১৯; দারা কুতনী- ২/২৪৪; বাইহাকী: ৫/১৫২)
----
২. মীকাত থেকে ইহরামের নিয়ত করার বিধান মীকাত অতিক্রমকারী সবার জন্য প্রযোজ্য। তারা সেখানকার অধিবাসী হোক বা না হোক। কেননা এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
'এগুলো তাদের জন্য এবং যারা অন্যত্র থেকে ওই পথে আসে হজ ও উমরা আদায়ের ইচ্ছা নিয়ে তাদের জন্য।' (বুখারী: ১৫২৪; মুসলিম: ১১৮১)
----
৩. যদি কারো পথে দুটি মীকাত পড়ে, তাহলে বিশুদ্ধ মতানুযায়ী তিনি দ্বিতীয় মীকাতে পৌঁছে ইহরাম বাঁধতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে মদীনা হয়ে মক্কায় গমনকারী হাজীগণ এই মাসআলার আওতায় পড়েন। তারা জেদ্দা বিমান বন্দরের পূর্বে যে মীকাত আসে সেখান থেকে ইহরাম না বেঁধে মদীনা থেকে মক্কা যাওয়ার পথে যে মীকাত পড়ে (যুল হুলায়ফা) সেখান থেকে ইহরাম বেঁধে থাকেন।
----
৪. যদি কোন ব্যক্তি এমন পথ দিয়ে যায় যেখানে কোন মীকাত নেই, তবে অপেক্ষাকৃত নিকটবর্তী মীকাত বরাবর পৌঁছলে তার ইহরাম বাঁধা ওয়াজিব। বসরা ও কুফা জয় লাভের পর এই দুই শহরের অধিবাসীরা উমর (রা) এর নিকট এসে বলল, হে আমীরুল মু'মিনীন! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাজদবাসীদের জন্য কারনুল মানাযিলকে মীকাত হিসেবে নির্ধারণ করেছেন, কিন্তু এটা আমাদের পথ থেকে অনেক দূরে। যদি আমরা সেখানে যেতে চাই তবে আমাদের অনেক কষ্ট হবে।
উমর (রা) বললেন,
“তোমরা তোমাদের পথে কারনুল মানাযিল বরাবর ইহরাম বাঁধার স্থান দেখ, এরপর তিনি ‘যাতু ইরক’ কে তাদের মীকাত হিসেবে নির্ধারণ করে দিলেন।' (বুখারী: ১৫৩১)
----
৫. যখন কোন হজ বা উমরাকারী বিমান বা জাহাজে সফর করবেন, তখন নিকটতম মীকাতের বরাবর হওয়ার সাথে সাথে তার ইহরাম বাঁধা ওয়াজিব। এ ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, বিশেষ করে যারা বিমান আরোহী। কারণ বিমানের গতি অনেক বেশি।
----
৬. যদি কোন মুহরিম স্থানবিষয়ক মীকাতে আসার পূর্বেই ইহরাম বাঁধে, তাহলে তার ইহরাম সহীহ হবে, তবে তা হবে সুন্নত পরিপন্থী। কেননা, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরকম করেননি। উম্মতকেও এরকম শিক্ষা দেননি। এ থেকে বুঝা যায়, মীকাতে আগমনের পূর্বেই ইহরাম বাঁধা কোন সওয়াব বা ফযীলতের কাজ নয়।
----
৭. যে ব্যক্তি মীকাত না চিনেই জেদ্দায় পৌঁছে এদিকে তার পক্ষে আবার মীকাতে ফিরে আসাও সম্ভব নয়, তার জন্য জেদ্দাতেই ইহরাম বেঁধে নেয়া যথেষ্ট হবে।
----
৮. হজ ও উমরা পালন করবে না- এমন ব্যক্তি যদি ইহরাম বাঁধা ছাড়াই মীকাত অতিক্রম করে, তবে তাতে কোন সমস্যা নেই। কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেবল হজ ও উমরা পালনে ইচ্ছুক ব্যক্তির জন্যই মীকাত অতিক্রমের পূর্বে ইহরাম বাঁধা বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘এগুলো তাদের জন্য এবং যারা অন্যত্র থেকে হজ ও উমরা আদায়ের ইচ্ছা নিয়ে ওই পথে আসে তাদের জন্য।'
----
৯. যদি কোন হাজী মুআল্লিমের কথা অনুযায়ী প্রথমে মদীনা যাওয়ার ইচ্ছা করেন, কিন্তু জেদ্দায় অবতরণের পর তার কাছে প্রতীয়মান হয়, হজের আগে তার পক্ষে মদীনায় যাওয়া সম্ভব নয়, তাহলে তিনি জেদ্দা থেকেই হজের ইহরাম বাঁধবেন। এ কারণে তাকে দম দিতে হবে না।
----
১০. যাদের আবাস মীকাতের সীমারেখার ভেতর, যেমন ‘বাহরাহ’ ও ‘শারায়ে’ এর অধিবাসীগণ, তারা নিজ নিজ আবাসস্থল থেকেই হজ ও উমরার ইহরাম বাঁধবেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
“যে ব্যক্তি মীকাতসমূহের ভেতরে থাকে তার আবাসস্থলই তার ইহরামের স্থান।' (বুখারী: ১৫২৬; মুসলিম: ১১৮১)
----
১১. যিনি মক্কায় অবস্থান করছেন, তিনি হজ করতে ইচ্ছে করলে মক্কা থেকেই হজের ইহরাম বাঁধবেন। চাই তিনি মক্কার অধিবাসী হোন বা না হোন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘এমনকি মক্কাবাসীরা মক্কা থেকেই হজের ইহরাম বাঁধবে।' (মুসলিম: ১১৮১) তাছাড়া ‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিদায় হজের সময় তাঁর সাথে আসা সাহাবায়ে কিরাম (রা) কে তাঁদের অবস্থানস্থল ‘আবতাহ’ থেকেই ইহরাম বাঁধার নির্দেশ দিয়েছিলেন।' (মুসলিম: ১২১৪) তাঁরা তামাত্তু হজ করেছিলেন। উমরার জন্য তাঁরা বাইরে থেকে ইহরাম বাঁধলেও হজের জন্য মক্কায় তাঁদের আবাসস্থল থেকে ইহরাম বেঁধেছেন।
----
১২. মক্কায় অবস্থানকারী কোন ব্যক্তির জন্য হারামের সীমারেখার ভেতর থেকে উমরার ইহরাম বাঁধা জায়েয হবে না। তাকে হারামের সীমানার বাইরে গিয়ে ইহরাম বাঁধতে হবে। উম্মুল মু'মিনীন আয়েশা (রা) যখন উমরা করতে চাইলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন তাঁর
ভাই আবদুর রহমানকে বললেন,
“তুমি তোমার বোনকে হারামের বাইরে নিয়ে যাও, যাতে সে উমরার ইহরাম বাঁধতে পারে।' (বুখারী: ১৫৬০, মুসলিম: ১২১১)
----
১৩. বাইরের লোক যদি হজ করতে গিয়ে স্বেচ্ছায় বা ভুলক্রমে ইহরাম না বেঁধে মীকাত অতিক্রম করে ফেলে, তাহলে তারা মীকাতের ভেতরে ঢুকে ‘তান‘ঈমে’ অবস্থিত মসজিদে আয়েশায় গিয়ে হজের ইহরাম বাঁধলে চলবে না। কেননা মসজিদে আয়েশা হারাম এলাকার অভ্যন্তরে বসবাসকারীদের উমরার মীকাত। বাইরের লোকদের জন্য হজের মীকাত নয়।
----
১৪. ইহরাম বাঁধার জন্য পবিত্রতা শর্ত নয়। তাই হায়েয ও নিফাসবতী মহিলা বা অনুরূপ যে কেউ অপবিত্র অবস্থায় থাকলেও নির্দ্বিধায় হজ বা উমরার ইহরাম বাঁধতে পারবেন।
----
সম্পাদনা-
----
শায়েখ ড. আবু বকর যাকারিয়া (হাফিঃ)
উপমহাদেশের অন্যতম ফিকাহ বিশেষজ্ঞ
লেখক-- তাফসীরে যাকারিয়া, কিং ফাহাদ প্রেস

FIFA officially announces Saudi Arabia hosting the 2034 World Cup 🇸🇦🏆🤩 💚⚽️ Growing Together..
12/12/2024

FIFA officially announces Saudi Arabia hosting the 2034 World Cup 🇸🇦🏆🤩 💚⚽️ Growing Together..

🕋 ওমরাহ যাত্রার আগে ভালো প্যাকেজ নির্বাচন করুন,বুদ্ধিমানের মতো সিদ্ধান্ত নিন।ওমরাহ যাত্রা কোনো সাধারণ সফর নয়; এটি একটি প...
09/12/2024

🕋 ওমরাহ যাত্রার আগে ভালো প্যাকেজ নির্বাচন করুন,
বুদ্ধিমানের মতো সিদ্ধান্ত নিন।

ওমরাহ যাত্রা কোনো সাধারণ সফর নয়; এটি একটি পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এই যাত্রা যাতে হয়ে ওঠে সম্পূর্ণ প্রশান্তিময় ও স্মরণীয়, তার জন্য সঠিক প্যাকেজ নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

শুধুমাত্র কম খরচ দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া সঠিক নয়। বরং কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে বুঝে যাচাই করে একটি মানসম্মত প্যাকেজ নির্বাচন করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

যে বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে জানার প্রয়োজন:

📌 হোটেলের মান – ৫ স্টার, ৪ স্টার নাকি মানহীন হোটেল?

- ওমরাহ প্যাকেজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো হোটেল বুকিং, কারণ খরচের বড় অংশ হোটেলের মানের ওপর নির্ভর করে। যদি মানহীন হোটেল দেওয়া হয়, তবে কম খরচে যাওয়া সম্ভব হলেও আপনার পুরো যাত্রার মান এতে কমে যেতে পারে। ভালো মানের হোটেল আপনাকে শুধু আরামদায়ক অবস্থানই দেবে না, বরং ইবাদতে মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক হবে।

📌 ফ্লাইটের ধরণ – ডিরেক্ট নাকি ট্রানজিট?

- যাত্রার ধরন গুরুত্বপূর্ণ কারণ, ট্রানজিটের ক্ষেত্রে অপেক্ষার ঝামেলা এবং ক্লান্তি অনেক বেশি। ডিরেক্ট ফ্লাইটে পবিত্র শহরে দ্রুত পৌঁছানো সম্ভব, যা আপনাকে অধিক প্রশান্তির অভিজ্ঞতা দেবে। ওমরাহ প্যাকেজ নেওয়ার আগে এই বিষয়টি নিশ্চিত করুন।

📌 পরিবহন সুবিধা – এসি বাস / বুলেট ট্রেন নাকি সাধারণ ট্রান্সপোর্ট?

- মক্কা-মদিনা যাত্রায় আরামদায়ক এসি পরিবহনসহ বুলেট ট্রেনের ব্যবস্থাও আছে। নিশ্চিত করতে হবে যে প্যাকেজে কী ধরনের ট্রান্সপোর্ট সেবা দেওয়া হবে। মানসম্মত পরিবহন আপনাকে নিরাপদ ও আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে, এটি অবশ্যই জেনে নেবেন।

📌 গাইডের অভিজ্ঞতা – অভিজ্ঞ আলিমের তত্ত্বাবধানে সেবা।

- গাইডের অভিজ্ঞতা আপনার ওমরাহ যাত্রার মান নির্ধারণ করে। একজন অভিজ্ঞ আলিমের তত্ত্বাবধানে গাইড থাকা মানে, প্রতিটি ইবাদত সঠিকভাবে সম্পন্ন করার নিশ্চয়তা। ইবাদতের নিয়মকানুন ভুল হলে পুরো যাত্রার মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হতে পারে। এছাড়া বিশেষ সময়ে বিশেষ ইবাদতের জন্য অভিজ্ঞ আলেম গাইড অপরিহার্য।

📌 কতদিনের প্যাকেজ – নিজের প্রয়োজন বুঝে দিন নির্ধারণ।

- অনেকেই কম টাকায় প্যাকেজ তৈরি করে, যেখানে ৪-৫ দিনের প্যাকেজও থাকে; যা কোনোভাবেই সুন্দরভাবে ওমরাহ পালনের জন্য যথেষ্ট নয়। প্যাকেজ কতদিনের তা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ পর্যাপ্ত সময় নিয়ে যাত্রা করলে ইবাদতের প্রতিটি অংশ সঠিকভাবে পালন করা সম্ভব। তাই আপনার প্রয়োজন ও স্বাচ্ছন্দ্য অনুসারে প্যাকেজের দিন সংখ্যা নিশ্চিত করুন।

📌 ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণ – মক্কা ও মদিনার সেরা স্থানগুলোতে জিয়ারাহ।

- ওমরাহ পালনের সময় মক্কা ও মদিনার ঐতিহাসিক স্থানগুলোতে জিয়ারাহ করলে যাত্রা পূর্ণতার স্বাদ পায়। মসজিদে কুবা, ওহুদ প্রান্তর, জান্নাতুল বাকি – এসব স্থানে জিয়ারাহ আপনার অভিজ্ঞতাকে আরো সমৃদ্ধ করবে।

📌 খাবারের ব্যবস্থা – স্বাস্থ্যকর এবং মানসম্মত খাবার।

- প্রতিদিন তিন বেলা স্বাস্থ্যকর খাবার থাকলে শরীর ও মন থাকবে চাঙ্গা। এই খাবারের মান যদি ভালো না হয়, তা ওমরাহ পালনের জন্য শক্তি ও উদ্যমে বাধা হতে পারে। নিশ্চিত করুন যে খাবারের ব্যবস্থা মানসম্মত এবং স্বাস্থ্যকর কিনা।

📌 টিকেট এবং ভিসা – সহজ এবং ঝামেলামুক্ত প্রসেস।

- ওমরাহ যাত্রায় টিকেট ও ভিসা প্রসেস সহজ হলে আপনার মন থাকবে স্থির ও নিশ্চিন্ত। ফ্লাইট বুকিং থেকে ভিসা প্রসেসিং – সবকিছু সহজে হলে আপনি মনোযোগ দিতে পারবেন শুধুই ইবাদতে।

👉 ওমরাহ যাত্রা যেন হয় নিশ্চিন্ত ও পূর্ণতার, তাই সঠিক প্রতিষ্ঠান এবং প্যাকেজ নির্বাচন করুন। আল্লাহর ঘরে ইবাদতের এই স্মৃতি আজীবন থেকে যাবে, তাই বুদ্ধিমানের মতো সিদ্ধান্ত নিন।

Umrah and Ziyarah Services BD যেহেতু এই সব দিক থেকে একদম স্বচ্ছ, তাই নিশ্চিন্তে আমাদের থেকে ওমরাহ প্যাকেজ নিতে পারেন। কারণ আমরা কম নিম্ন মানের প্যাকেজ অফার না করে চেষ্টা করেছি যাতে ওমরাহ পালনকারী সক্ষমতা অনুযায়ী কোনো অসুবিধা ছাড়াই সাচ্ছন্দ্যে ওমরাহ পালন করতে পারেন।

আমাদের প্যাকেজে ওমরাহ করলে আপনার অভিজ্ঞতা হবে সুন্দর এবং দারুণ স্মৃতি হয়ে থাকবে, ওমরাহ পালন ও পাবে পরিপুর্নতা, ইনশাআল্লাহ।

📞 বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
01600-204003

আল্লাহ আমাদের সকলকে ওমরাহ পালন করার তৌফিক দান করুন, আমিন।

#ওমরাহ #ওমরাহ২০২৪ #বিশেষপ্যাকেজ #আল্লাহর_পথে

08/12/2024

হজ্জে এবং ওমরা গিয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে!!!
যেন আমাদের একটা সেকেন্ড সময় কোনভাবেই নষ্ট না হয়
সমস্ত সময় যেন আমরা আমলে থাকতে পারি 🙏🙏🙏 সৌজন্যে 🇧🇩 জিয়ারা এবং উমরাহ সার্ভিস বাংলাদেশ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা, মুফতি মোহাম্মদ আল আমিন 🇧🇩 ০১৬০০-২০৪০০৩

১/ আমরা যে কোন ছোট বড় কাজ বিসমিল্লাহ বলে আল্লাহরকে খুশি করার উদ্দেশ্যে করবো।আপনার নিয়ত যদি ভালো থাকে এবং ভালো কাজ করার প্রবল ইচ্ছা থাকে সেই কাজ যদি সম্পন্ন না ও করতে পারেন তাও আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা সেই সোয়াব লিখে দিবেন আপনার আমলনামায়।সুবহানাল্লাহ।

২/ ধর্য্য ধরতে হবে,কম কথা বলতে হবে,হজ্জে যাওয়ার আগেই অভ্যাস করতে হবে।

৩/ আপনি যদি রুমমেটের সাথে থাকেন তাহলে তাদের কাজের সহযোগিতা করবেন।কিছু খাবার বাইরে থেকে আনলে তাদের দিয়ে খাবেন।নামাজের টাইমে বলে যাবেন।অনেকেই মোবাইলে এ্যালার্ম দিতে পারেনা।ভোর রাতে তাহাজ্দুদ নামাজে উঠার জন্য সহযোগিতা করবেন।ডাইনিং এ খাবার খেতে গেলে বলে যাবেন।যদি কোন বুযুর্গ থাকে যদি বলে,খাবার তার জন্য রুমে নিয়ে আসতে পারেন।বয়স্কদের বাথরুমে আগে যেতে দিবেন।

৪/ আপনি যে সহি আমল গুলি শিখে গিয়েছেন তা রুমমেটদের সাথে শেয়ার করবেন।এবং ওনারা ও কি কি আমল করছেন তাও জানবেন।নিজে জানবেন এবং ওনাদের ভুলত্রুটি থাকলে সুন্দর করে ভুল গুলি ঠিক করে দিবেন।যদি ওনারা আমল করেন তাহলে আপনার সাদাকায় জারিয়া হয়ে যাবে।

৫/ হারাম শরিফে ও অনেক বাংগালী ও অন্য দেশের মানুষের সাথে পরিচয় হবে তখন আমল নিয়ে কথা বলবেন।( খুবই সংক্ষেপে অল্প সময়ের জন্য)ওনারা ও যদি আমল করেন তাহলে আপনার সাদকায়ে জারিয়া হয়ে যাবে।

৬/ হারাম শরিফে ও মদিনা শরিফে অনেক সময় চোখের সামনে টিসু , খেজুরের বিচি, প্লাস্টিকের গ্লাস পরে থাকতে দেখবেন।এগুলি একসাথে করে ফেলে দিবেন।এর মানে আপনি আল্লাহর ঘর পরিস্কার পরিছন্ন করার সুযোগ পেলেন।এই সৌভাগ্য কয়জনের হয়।

৭/ মক্কা ও মদিনা শরিফে অনেক সময় আপনি খেজুর,রুটি,জমজম পানি,চকলেট,লাবাং,দই ইত্যাদি হাদিয়া পাবেন।আপনার পাশের জন যদি না পায় তাহলে আপনি তাকে কিছু হাদিয়া দিবেন।আর সবসময় কিছু ছোটখাটো পেকেট করা খাবার নিয়ে যাবেন বেগে করে। নিজেও খেতে পারবেন আর অন্য কে ও হাদিয়া ও দিতে পারবেন।

৮/ কেউ যদি আপনাকে কথা দিয়ে কষ্ট দেয় বা ব্যাথা দেয় চুপ থাকবেন।কিছু বলবেন না। মাফ করে দিবেন।আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য।

৯/ নামাজে দাড়ানোর সময় যদি কেউ পাশে দাড়াতে চায় তাকে সুযোগ করে দিবেন।

১০/ মক্কা ও মদিনা শরিফে অনেক আওয়াজ করে কথা বলবেন না। যদি প্রয়োজন হয় আস্তে ও সংক্ষেপে কথা বলবেন।জুমার নামাজের খুদবার সময় তো কোন কথাই বলা যাবে না।

১১/ দয়াকরে মার্কেটে কম যাওয়ার চেষ্টা করবেন।এটা এমন একটা নেশা যে আপনার দৈনন্দিন আমল সব কিছু ওলোট পালোট করে দিবে।মদিনায় গিয়ে আপনারা কিছুটা সময় বের করতে পারবেন।

১২/ হোটেলের খাবার এর সময় গুলি জেনে নিবেন।দেরি করে গেলে খাবার ভালো পাবেন না।শেষ হয়ে যায়।সবকিছু ক্লিন করে ফেলে।খাবার না পেলে কিনে খেতে হবে,আর না খেতে চাইলে আপনি দুর্বল হয়ে পরবেন।ঐ খানে প্রচুর হাটতে হয়।তাই খেয়ে শরীর ঠিক রাখতে হয়।

১৩/ অবশ্যই অবশ্যই প্রচুর পানি খেতে হবে,জুস তো কিনে খেতে হয়।জমজমের পানি হারাম শরীফ এ খেয়েও আসবেন আসার সময় নিয়ে ও আসবেন।ব্যাক পেকে খালি ছোট বোতল নিয়ে যাবেন।আসার সময় ভরে নিয়ে আসবেন।

১৪/ মক্কা ও মদিনা শরিফে প্রতি ওয়াক্তে জানাজার নামাজ হয়।তাই জেনে শিখে যাবেন।

১৫/ প্রয়োজনীয় ঔষুধ সব নিয়ে যাবেন। অবস্যই প্রেসক্রিপশন নিয়ে যাবেন।ঔষুধ এক্সট্রা ১০/১৫ দিনেরটা নিয়ে যাবেন।মহিলাদের গাইনি ডঃ দেখিয়ে পিল নিয়ে যেতে হবে। যেহেতু মক্কা মদিনায় অনেক হাটা হয় তাই লিক হওয়ার সম্ভবনা থাকে। এজন্য ডঃ কাছ থেকে আরো এমন একটি ঔষুধ নিয়ে যাবেন যেনো লিক হওয়ার আগেই খেয়ে ফেলতে পারেন।বেশী করে রেনডম ঔষুধ গুলো নিয়ে যাবেন।কেউ চাইলে যেনো আপনি দিতে পারেন।বেশী করে ওরসেলাইন নিয়ে যাবেন।

১৬/ যদি আপনি বা আপনার সঙ্গী কোন কারনে অসুস্থ হন তাহলে খুব দ্রুত মোয়াল্লেম কে নিয়ে ডঃ এর কাছে যাবেন।বাংলাদেশী ডঃ এর টিম আছে আপনিদের সেবা দেয়ার জন্য।অবস্যই সেটা ফ্রীতে দিবে।১০/১৫ দিনের ঔষুধ বিনামূল্যে পাবেন।অবস্থা খারাপ হওয়ার আগেই ডঃ কাছে যাবেন।হজ্জে যাতে সুন্দর ভাবে করতে পারেন।

১৭/ পঁচা সাবান গন্ধহীন এটা নিয়ে যেতে পারেন।হজ্জের সময় আপনি একটি সাবান কয়েকটি টুকরো করে নিয়ে যাবেন।বাথরুমে একটি রেখে আসবেন।যারা যারা ব্যবহার করবে আপনার সাদাকায়ে জারিয়া হয়ে যাবে।বালটি মগ যদি থাকে সবাইকে ব্যবহার করতে দিবেন। এটাতেও সাদাকায় জারিয়া হয়ে যাবে।

১৮/ অনেক সময় মোয়াল্লেমরা খাবার দিয়ে যায়।সবাইকে নিজ হাতে বিলি করে দিবেন যেনো সবাই পায়।

১৯/ কেউ কোন কিছু জানতে চাইলে বা কাজ করে দিতে বল্লে হাসি মুখে করার চেষ্টা করবেন।এমন ও হতে পারে হজ্জ করার আগেই আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আপনার উপর খুশি হয়ে হজ্জ কবুল করে নিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ।

২০/ আপনারা একটা রুটিন করে নিতে পারেন।যেমন হারাম শরীফে এশার এর নামাজ পরে রাতের আমল করে হোটেলে এসে সময় মতো খাওয়া দাওয়া করে ঘুম দিতে হবে।রাত ২/২:৩০ মধ্যে তাহাজ্জুদের নামজ এর জন্য বেরিয়ে যাবেন। একে বারে ফজর নামাজ পরে জিকির ও তাওয়াফ করে হোটেলে এসে পরবেন।নাস্তা করে ঘুমিয়ে যাবেন।আবার সকাল ১১ মধ্যে হারাম শরীফে জোহরের নামাজের জন্য চলে যাবেন।দুপুরে খাবারের জন্য আবার হেটেলে চলে আসবেন।আবার আসরের সময় গিয়ে একে বারে মাগরিব ও এশার নামাজ পরে হোটেলে আসবেন।আসর থেকে মাগরিব এ অনেকটা সময় পাবেন তখন বাইরে গিয়ে টয়লেট সেরে আসতে পারেন।হারাম শরীফে ওজুখানা আছে।ভিতরে কোন টয়লেট নেই।আপনাকে এজন্য বাইরে যেতেই হবে।

২১/ সব সময় আল্লাহর কাছে বলতে হবে, আল্লাহ আমার হজ্জ সহজ করে দিন।আমার হজ্জ কবুল করুন।আমিন।

বিঃদ্রঃ এই কথা গুলো আমার অভিজ্ঞতা থেকে নিয়ে বললাম ইনশাআল্লাহ

সস্তায় ফ্লাইট টিকিট কেনার ৭টি কার্যকর টিপসসস্তায় ফ্লাইট টিকিট কিনতে কিছু কৌশল জানা থাকলে ভ্রমণের খরচ অনেক কমানো সম্ভব।...
03/12/2024

সস্তায় ফ্লাইট টিকিট কেনার ৭টি কার্যকর টিপস

সস্তায় ফ্লাইট টিকিট কিনতে কিছু কৌশল জানা থাকলে ভ্রমণের খরচ অনেক কমানো সম্ভব। নিচে এমন ৭টি কার্যকর কৌশল উল্লেখ করা হলো।

১. মঙ্গলবার ও বুধবার টিকিট বুক করুন

মঙ্গলবার এবং বুধবার হলো সস্তায় টিকিট কেনার সেরা দিন। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় তাদের টিকিটের মূল্য আপডেট করে। পরিসংখ্যান বলছে, অধিকাংশ মানুষ শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার টিকিটের দাম খোঁজেন। তাই মধ্য সপ্তাহে টিকিট কিনলে দাম তুলনামূলক কম হয়।

২. আগে থেকে টিকিট বুক করুন, তবে অতিরিক্ত আগেও নয়

ভ্রমণের তারিখের অন্তত ২১ দিন আগে টিকিট কিনুন। এয়ারলাইনস সাধারণত প্রথম কয়েকজন যাত্রীকে সবচেয়ে সস্তা টিকিট দেয়। তবে খুব আগেও বুক করলে বেশি দাম দিতে হতে পারে।

৩. সঠিক দিন নির্বাচন করুন

মঙ্গলবার বা বুধবার ফ্লাইট বুকিং এবং ভ্রমণের জন্য আদর্শ। এই দিনগুলোতে ভ্রমণকারী তুলনামূলক কম থাকে। তাই টিকিটের দামও কম থাকে।

৪. আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য সেরা অফার খুঁজুন

আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের ক্ষেত্রে ১১-১২ সপ্তাহ আগে টিকিটের সেরা অফার পাওয়া যায়। এই সময়ে নিয়মিত টিকিটের দাম চেক করুন।

৫. ছোট এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করুন

বড় এয়ারপোর্টের পরিবর্তে কাছাকাছি ছোট এয়ারপোর্টে নামার চেষ্টা করুন। যেমন, লন্ডনে যাওয়ার সময় হিথ্রোর পরিবর্তে ম্যানচেস্টার এয়ারপোর্টে নামুন এবং ট্রেনে লন্ডনে যান। এতে খরচ কমে।

৬. ব্রাউজারের 'কুকিজ' পরিষ্কার করুন

ফ্লাইট টিকিট খোঁজার সময় আপনার ব্রাউজারের কুকিজ পরিষ্কার করুন। না হলে এয়ারলাইন্সের বুকিং সিস্টেম আপনার আগের অনুসন্ধান ধরে নেবে এবং দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।

৭. টিকিটের দাম তুলনা করুন

একটি ওয়েবসাইটে নির্ভর না করে বিভিন্ন সাইটে টিকিটের দাম তুলনা করুন। প্রায়ই দেখা যায়, একই এয়ারলাইন্সের টিকিট অন্য ওয়েবসাইটে সস্তা পাওয়া যায়।

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: সাইটগুলো ব্যবহার করুন

সস্তায় টিকিট খুঁজতে এই সাইটগুলো ব্যবহার করুন:

1. Skyscanner
https://www.skyscanner.net

2. CheapFlight
https://www.cheapflights.com

3. Momondo
https://www.momondo.com

4. Kayak
https://www.kayak.com

5. Google Flights
https://www.google.com/flights

ফ্লাইটের টিকিট সস্তায় কিনতে এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন। পরিকল্পিত ভ্রমণ আপনার সময় ও অর্থ দুটোই বাঁচাবে।

মক্কা ও মদিনায় ডিসেম্বর মাসে উল্লেখিত আসনে সরাসরি ও ট্রানজিট বিমানে ওমরাহ বুকিং চলছে!📙 সফরের সময়কাল: ১৪-১৫ দিনপ্যাকেজে য...
28/11/2024

মক্কা ও মদিনায় ডিসেম্বর মাসে উল্লেখিত আসনে সরাসরি ও ট্রানজিট বিমানে ওমরাহ বুকিং চলছে!

📙 সফরের সময়কাল: ১৪-১৫ দিন

প্যাকেজে যা থাকছে📙📙📙📙
☑️ টিকেট (যাওয়া-আসা)
☑️ ওমরাহ ভিসা
☑️৩ তারকা হোটেল
☑️ অভ্যন্তরীন যাতায়াত
☑️ সাইট ভিজিটিং
☑️ মক্কা-মদিনা জিয়ারা
☑️ সাথে অভিজ্ঞ মোয়াল্লেম

📙 “এ” প্যাকেজ
মক্কা হোটেল: মালাক তাকওয়া।
মদিনা হোটেল: মারকাজিয়া।
থ্রি স্টার মানের হোটেল।
দূরত্ব:-৪০০মি:।

📙 “বি” প্যাকেজ
মক্কা হোটেল: দারকুম-১৬।
মদিনা হোটেল: দার গাদ্দাফ সিলভার।
সাধারণ হোটেল।
দূরত্ব:- ৩০০-৬০০ মি:।

🏠 বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন: কাবার পথে হজ্ব গ্রুপ
মোবাইল নং: 01600-204003
ঠিকানা: ২য় তলা, ১৩, রোড:০৩, ব্লক: বি, নবোদয় হাউজিং, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-1207।

Address

2nd Floor, H:13, R:03, Block: B, Nobodoy Housing, Mohammadpur
Dhaka
1207

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801600204003

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Umrah and Ziyarah Services BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Umrah and Ziyarah Services BD:

Share

Category