Job Visa Info

Job Visa Info Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Job Visa Info, Ticket sales, Paltan Chaina town, Dhaka.

We deal with work visas and visit visas for Romania, Serbia, Italy and Singapore, Saudi Arabia, UAE, Qatar and visa possessing. আমরা রুমানিয়া , সার্বিয়া , ইটালী এবং সিঙ্গাপুর , সৌদি আরব, আরব আমিরাত,কাতার কাজের ভিসা, ভিজিট ভিসার কাজ করি ।

16/11/2025

🌾🦋রংধনুর জালে সবুজ বিপ্লব জাপানের কৃষকেরা খুঁজে পেলেন প্রকৃতির রঙে পোকামাকড় দমন ।

💠আধুনিক জাপানের কৃষিতে এক অভিনব দৃশ্য সাম্প্রতিক সময়ে দৃষ্টি কাড়ছে—ফসলের জমি ঢাকা রঙিন জালে, যেন মাঠজুড়ে রঙধনুর স্পর্শ। এই জাল শুধুমাত্র সৌন্দর্য নয়, এটি ফসল রক্ষার এক অনন্য উপায়।

💠জাপানের বিভিন্ন প্রদেশে কৃষকেরা বহু বছর ধরে সার ও কীটনাশক কমিয়ে পরিবেশবান্ধব চাষপদ্ধতি নিয়ে কাজ করছেন। কিন্তু প্রকৃতির পোকামাকড়ে ফসলের ক্ষতি রোধ করাই ছিল মূল চ্যালেঞ্জ। এই সমস্যার সমাধান তারা খুঁজে পান রঙের ভেতরে। রংধনু রঙের পাতলা জাল ফসলের ওপর বিছিয়ে দিলে সূর্যের আলো প্রতিফলিত হয়ে নানা রঙ তৈরি করে। এই রঙিন প্রতিফলনে অনেক প্রজাতির পোকামাকড় দিকভ্রান্ত হয়ে যায়। ফলে তারা আর নির্দিষ্টভাবে গাছ বা ফলের অবস্থান বুঝতে পারে না—এর ফলে কীটপতঙ্গের আক্রমণ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়।

💠জাপানি কৃষি গবেষণা সংস্থা জানায়, নীল, বেগুনি, কমলা ও সবুজ মিশ্রিত এই জালগুলো ফসলের আলোর ব্যবস্থাও পরিবর্তন করে, যা গাছের বৃদ্ধি ও ফলন বাড়াতে সহায়ক হয়। এতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণও সম্ভব হয়, বিশেষত গ্রীষ্মকালে। ফলে ফসল পাকে ভারসাম্যপূর্ণ উপায়ে এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও কিছুটা বেড়ে যায়।

💠আরও আশার কথা—এই রঙিন জাল ব্যবহারে কীটনাশকের প্রয়োজন প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। এতে কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিক দূষণ কমছে, মাটির জীববৈচিত্র্য রক্ষা পাচ্ছে, আর চাষ হচ্ছে একেবারে প্রাকৃতিক উপায়ে। অনেক কৃষক জানাচ্ছেন, ফসলের মান আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে এবং উৎপাদনও কিছু ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেয়েছে।

💠জাপানের এই “রংধনু কৃষি-পদ্ধতি” এখন ধীরে ধীরে দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু অঞ্চলেও জনপ্রিয় হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি শুধু নতুন এক চাষপদ্ধতি নয়—এটি কৃষির ভাবনায় এক নতুন বিপ্লব, যেখানে প্রকৃতিই হয়ে উঠছে কৃষকের সহকারী।

🔸রঙের বিভ্রমে পোকামাকড়কে হারিয়ে কৃষকেরা দেখিয়ে দিচ্ছেন—প্রকৃতির দানই হতে পারে সবচেয়ে কার্যকরী বিজ্ঞান।

Geography zone- ভূগোল বলয়

16/11/2025

বিশ্বের সবথেকে দামি জুতোর দা/ম ১৬৬ কোটি টা/কা। এটির মধ্যে আছে সোনা, হীরা এবং উল্কাপিণ্ড ।




16/11/2025

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ৬৭-৬৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন জিল হোসেন। ৭৩ সালে উনি অনার্সে একটি বিষয়ে ফেল করে শিক্ষকদের গাফিলতির কারণে। একজন শিক্ষক উনাকে ক্লাসরুমে বলে, জিল হোসেন তুমি তো ফেল করো নাই। একটা রাউন্ড ফিগার (০.৫ মার্ক) যোগ করতে ভুল করেছে শিক্ষকরা, তুমি ব্যাপারটা ডিপার্টমেন্টের অফিসে জানাও।

তখন ঐ শিক্ষকের কথা শুনে জিল হোসেন সাহেব ডিপার্টমেন্টের প্রধানকে জানান যে তার খাতায় একটা রাউন্ড ফিগার যোগ করা হয় নাই। তখন বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ ৪জন শিক্ষকের সমন্বয়ে একাডেমিক বোর্ড গঠন করে এই বিষয়ে একটা চুড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য।

এই চার শিক্ষকের মিটিং ২জন শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে থাকে। তারা বলে, ভুল হউক আর যা-ই হোক, যেহেতু আমরা ফেল দিয়েছি এটা ফেইলই থাকুন। এখন পাশ দিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অপমান। তখন সভার বাকি ২জন শিক্ষক প্রতিবাদ করে, তাই বলে আমাদের ভুলে একজন শিক্ষার্থীর জীবন নষ্ট করে দিব? আর আমরা কেমন শিক্ষক, নিজেদের ইগোর কারণে একজন শিক্ষার্থীর প্রতি অন্যায় আচরণ করে যাবো!

শেষ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে থাকা দুই শিক্ষককের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত হলো। জিল হোসেনকে ফেলই দেখানো হলো। পরবর্তীতে প্রতিবাদ করা ঐ ২ শিক্ষকের একজন মিটিং থেকে বের হয়ে ছাত্র, মানে জিল হোসেনের কাঁধে হাত রেখে চোখের পানি মুছতে মুছতে বলছিলো, জিল হোসেন এই দেশটায় বাস করা যায় না, অমানুষে ভরে গেছে।

পরবর্তীতে ঐবছরই তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষকতা ছেড়ে বিদেশে চলে যায়, পরবর্তীতে আর কোনদিন দেশে ফেরেননি।

এই দিকে বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষের সিদ্ধান্ত হাসিমুখে মেনে নেন জিল হোসেন, কিন্তু তার ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকদের ক্ষোভ রয়ে যায় তার প্রতি। এক বছর পর আবার পরিক্ষায় নকলের মিথ্যা অভিযোগ এনে এবার তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়।

এবার জিলহোসেন আইনের আশ্রয় নেন। বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তখন ১৯৭৬ সালে আদালত রায় দেয়, তার ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দিয়ে তাকে আবার পড়াশোনার সুযোগ দিতে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় আবার আপিল বিভাগে যায়, সেটা গড়িমসি করতে করতে শেষ পর্যন্ত চুড়ান্ত রায় হয়, তাকে ফেল দেখানো এবং ছাত্রত্ব বাতিল করা ছিলো অবৈধ। তাকে পাশ দিয়ে সার্টিফিকেট দেওয়ার জন্য রায় দেয় আদালত।

কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ আইন মানতে নারাজ, তারা বিভিন্নভাবে হ্যারেসমেন্ট করে উনাকে। সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন মঈনুল হোসেন। তিনি জিল হোসেনকে আদালত প্রাঙ্গণে বলেন, আমাকে বিশ্ববিদ্যালয় ভুল বুঝিয়ে এই মামলায় নিয়ে এসেছে, আমি কেন একজন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অন্যায়ভাবে লড়ব।

শেষ পর্যন্ত ১৯৯৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয় তাকে অনার্সের সার্টিফিকেট দিতে সম্মত হয়। কিন্তু তখন উনার বয়স ৪৭ বছর। এখন গ্রাজুয়েশনের সার্টিফিকেট দিয়ে কী করবেন তিনি!

তখন তিনি আদালতে ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করেন। কিন্তু সে সময় সবাই তাকে উপহাস, ঠাট্টা করতো। কেউ কেউ বলতো বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে সব হারাতে হবে, তার আগেই সরে যাওয়াই ভালো। কিন্তু তিনি নাছোড়বান্দা। মামলা চালিয়ে যান।

শেষ পর্যন্ত এই সপ্তাহে মামলার চুড়ান্ত রায় হয়েছে- উনার পরিবারকে দুই কোটি টাকা ক্ষতি পূরণ দিতে বিশ্ববিদ্যালয়কে নির্দেশ দেওয়া। বাংলাদেশের মতো অনুন্নত রাষ্ট্র হওয়ায় ক্ষতিপূরণ মাত্র ২ কোটি দেওয়ার রায় হয়েছে। উন্নত বিশ্বের যেকোনো দেশ হলে এই মামলায় বিশ-পঞ্চাশ কোটি এমনকি একশো কোটি টাকাও ক্ষতিপূরণের রায় হতে পারতো।

যাহোক এখন কথা হলো, দুই কোটি টাকা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় থেকে দিবে? -নিশ্চয়ই জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারের অনুদান থেকেই দিবে। কিন্তু কেন! এই টাকা ঐ দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে বাকৃতি পুনরায় মামলা করে কতৃপক্ষ তাদের রিটায়ার্ড সুবিধা থেকেই ক্ষতিপূরণ দেওয়া দরকার। শিক্ষক নামে অমানুষগুলোর শিক্ষা হওয়া দরকার। যাঁরা ইগোর কারণে একজন শিক্ষার্থীর জীবন নষ্ট করে দিলো। এরকম আরো শতশত শিক্ষক আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে আছে, যাঁরা প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীদের সাথে জুলুম করে চলছে!

ঐতিহাসিক এই রায় শোনার পর আজকের এই দিনে বেঁচে থাকলে ঐ শিক্ষক সবচেয়ে বেশি খুশি হতেন, যিনি সেদিন বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক বোর্ডের সিদ্ধান্তে হতাশ হয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলেছিল, এই দেশে বাস করা যায় না জিল হোসেন এবং শেষ পর্যন্ত শিক্ষকতা ছেড়ে বিদেশে চলে গেছিলেন আর ফিরে আসেননি কোনদিন।

#সংগৃহীত(BAU Family)

16/11/2025

ফিনল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এমন এক বিরল প্রজাতির ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত করেছেন, যা পারমাণবিক বর্জ্যের ক্ষতিকর উপাদান শোষণ ও ভেঙে ফেলতে সক্ষম। এই আবিষ্কারকে পরমাণু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশ সুরক্ষার ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

বর্তমানে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বা গবেষণাগারে উৎপন্ন তেজস্ক্রিয় বর্জ্য সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ হতে হাজার বছরেরও বেশি সময় লাগে। এই দীর্ঘ সময়ের কারণে এগুলোকে গভীর ভূগর্ভে সংরক্ষণ করা হয়, যা ব্যয়বহুল এবং পরিবেশের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু ফিনল্যান্ডে আবিষ্কৃত এই ব্যাকটেরিয়া তেজস্ক্রিয় পদার্থকে রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধীরে ধীরে ভেঙে ফেলতে পারে।

গবেষকদের মতে, এই জীবাণুগুলি তেজস্ক্রিয় ধাতব উপাদানকে জৈব প্রক্রিয়ায় রূপান্তর করতে সক্ষম, যা পরিবেশের জন্য তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতিকর। যদি এই প্রক্রিয়াটি বড় পরিসরে কার্যকর প্রমাণিত হয়, তবে ভবিষ্যতে পারমাণবিক দূষিত স্থানগুলোকে হাজার বছরের পরিবর্তে মাত্র কয়েক দশকের মধ্যেই পরিশোধন ও পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে।

16/11/2025

Lighter

16/11/2025

নাম তার ‘কাঁকড়াখেকো’, কিন্তু সে জীবনেও কাঁকড়া খায় না!

ছবিতে যে মিষ্টি চেহারার সিলটি দেখছেন, তার নাম “ক্র্যাবইটার সিল (Crabeater Seal)”, বাংলায় একে ‘কাঁকড়াখেকো’ সিল বলা যেতে পারে। কিন্তু সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হলো, নামের সাথে এর খাদ্যাভ্যাসের কোনো মিল নেই। এরা মোটেও কাঁকড়া খায় না!

তাহলে এই নাম কেন?
আসলে, প্রাচীন অভিযাত্রীরা এদের খাদ্যাভ্যাস ঠিকমতো বুঝতে পারেননি। তারা ভুলবশত ধরে নিয়েছিলেন এরা কাঁকড়া খায়, আর সেই থেকেই এই নামের প্রচলন।

এদের প্রধান খাদ্য হলো অ্যান্টার্কটিক ক্রিল (Krill) – এক ধরনের খুবই ক্ষুদ্র সামুদ্রিক প্রাণী।

এবার ছবির অন্য অংশে এর দাঁতগুলো দেখুন। দেখতে জটিল বা ভয়ঙ্কর মনে হলেও, এগুলো আসলে এক নিখুঁত ছাঁকনি' (Filter)। লক্ষ লক্ষ বছরের বিবর্তনে এদের দাঁতগুলো ঠিক এভাবেই তৈরি হয়েছে।

যখন এই সিল ক্রিল শিকারের জন্য মুখ হা করে পানি নেয়, তখন এই জটিল দাঁতগুলো ছাঁকনির মতো কাজ করে। পানি বেরিয়ে যায়, কিন্তু ক্ষুদ্র ক্রিলগুলো দাঁতের খাঁজে আটকে থাকে। এভাবেই এরা বিশেষায়িত ফিল্টার-ফিডিংয়ের মাধ্যমে নিজেদের খাবার সংগ্রহ করে।

বিজ্ঞানীরা মনে করেন, লেপার্ড সিল ও ওয়েডেল সিলের মতো সিলের পূর্বপুরুষ থেকেই এদের বিবর্তন ঘটেছে। এই বিশেষ দাঁতের কারণেই এরা দক্ষিণ মহাসাগরে খাবারের প্রতিযোগিতায় অন্যদের থেকে এগিয়ে আছে।

আর এই কারণেই ক্র্যাবইটার সিল বর্তমানে পৃথিবীর অন্যতম abundant বা সহজলভ্য বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণী, যাদের আনুমানিক সংখ্যা ৭০ লক্ষ থেকে ১.৫ কোটিরও বেশি!

16/11/2025
16/11/2025

মিরপুর বোটানিকেল গার্ডেনের ভেতরে, গাছগাছালির ছায়ায় ঢাকা এক নিরিবিলি পথ। সে পথ পাথর, কাঁকর, বালি, মাটি আর ঘাসে সাজানো—খালি পায়ে হাঁটার জন্য তৈরি। শহরের কোলাহল থেকে দূরে, এখানে পা ফেলে যেন অনুভব করা যায় প্রকৃতির নিঃশব্দ আলিঙ্গন।

প্রতিটি ধাপে জেগে ওঠে ইন্দ্রিয়, পাথরের রুক্ষতা, বালির কোমলতা, ঘাসের শীতল ছোঁয়া আর মাটির গন্ধ—সব মিলে এক অন্তর্গত সংলাপ। হাঁটার সঙ্গে সঙ্গে মনের ভেতর জমে থাকা জট খুলে যায়, শরীরের ক্লান্তি হারায়, মন হয়ে ওঠে নির্মল।

এটা শুধু হাঁটার জায়গা নয়, আত্মার স্পর্শের জায়গা। পা ফেলার সময় একেকটা অনুভব জমে থাকে মনে—পাখির ডাক, পাতার দোল, হালকা বাতাসের দোলা—সব মিলিয়ে এখানে সময় থমকে দাঁড়ায়।

এই পথ যেন বলে—‘ফিরে এসো নিজের ভেতর, খুঁজে নাও হারিয়ে যাওয়া শান্তি।’ শহরের ব্যস্ততা ভুলে, এক কাপ চায়ের চেয়ে আরামদায়ক এই নির্জন হেঁটে চলা।

প্রতিদিন একটু সময় যদি এখানে ফেলা যায়, মনে হয় পৃথিবী এত ব্যস্ত নয়, বরং খুবই শান্ত।

16/11/2025

যদি বাইকে পেট্রোলের বদলে ইউরে/নিয়াম ব্যবহার হতো।ভাবতে পারেন? মাত্র ২ কেজি ইউরেনি/য়াম যদি একটি মোটরবাইকের শক্তির উৎস হতো, তাহলে সেই বাইক ২০,০০০–২২,০০০ বছর অবধি চলতে পারত— একফোঁটা রিফিল ছাড়াই!

কেন এত শক্তিশালী? কারণ ইউরেনিয়ামের নিউক্লি/য়ার এনার্জি ঘনত্ব পেট্রোলের তুলনায় মিলিয়ন গুণ বেশি, যা ক্ষুদ্র পরিমাণেই উৎপাদন করে অবিশ্বাস্য শক্তি।

16/11/2025

🌇 অ্যামাজনের অরণ্যের নিচে লুকিয়ে ছিল হারিয়ে যাওয়া এক বিশাল নগরসভ্যতা...😲😲😲😲

🏙️ সবুজে ঢাকা ঘন অরণ্যের নিচে দু’হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে লুকিয়ে ছিল এক বিস্ময়কর মহানগর। আর এই রহস্য উন্মোচিত হয়েছে কোদাল বা শাবলের নয়, আধুনিক প্রযুক্তি লাইডার (LIDAR)–এর আলোতে, যা ঘন জঙ্গলের চাদরের নিচেও দেখতে সক্ষম। 📡🌳

🏙️ গবেষকরা যা খুঁজে পেয়েছেন, তা সত্যিই অভাবনীয়—বৃহৎ চত্বর, পিরামিড-সদৃশ স্থাপনা, আনুষ্ঠানিক মঞ্চ, আর মাইলের পর মাইল জুড়ে বিস্তৃত রাস্তা ও উঁচু বাঁধানো পথ। 🏙️
এটি কোনও ছড়ানো-ছিটানো গোষ্ঠী ছিল না; বরং সুপরিকল্পিত এক নগরসভ্যতা, যারা ইনকা বা মায়াদের বহু আগেই স্থাপত্য, কৃষি ও জলব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জন করেছিল। 💫

🏙️ দীর্ঘদিন ধরে ধারণা ছিল যে অ্যামাজন এতটাই বুনো ও কঠিন পরিবেশ যে সেখানে বড় কোনও সমাজ বিকাশ সম্ভব নয়। কিন্তু এই আবিষ্কার সেই ধারণাকে পুরোপুরি বদলে দিয়েছে। 🌱
যে এলাকা একসময় মানুষবিহীন বন্য অরণ্য বলে মনে করা হত, আজ প্রমাণ মিলছে—সেখানে প্রাণ, সংস্কৃতি আর সুগঠিত সমাজ একসময় দোল খেত। 🌀

🏙️ এটি শুধু প্রত্নতত্ত্ব নয়—এ যেন ইতিহাসের ঘুম ভাঙানোর এক নতুন অধ্যায়। আমাদের মনে করিয়ে দেয়, পৃথিবীর মাটির নিচে এখনো অসংখ্য গল্প ঘুমিয়ে আছে, অপেক্ষায় আছে আলো—আর লেজারের—স্পর্শে আবার জীবন্ত হয়ে ওঠার। 🔦📖

🚧 এইধরনের নতুন নতুন তথ্যপূর্ণ পোস্ট পেতে হলে আমাদের পেজটিকে ফলো করবেন।।

Geography zone- ভূগোল বলয়

01/10/2025

চীন যেভাবে পাখি দিয়ে পাখি ধরে! অদ্ভুত কৌশল!

Address

Paltan Chaina Town
Dhaka
1000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Job Visa Info posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category